আমার বিয়ের খসড়া প্ল্যান
হাসানুল হক মৃদুল
বিয়ে নিয়ে মানুষের স্বপ্নে-দু:স্বপ্নের অন্ত নেই। অমুক করব তমুক করব ইত্যাদি। আমারো তার ব্যতিক্রম না। বিভিন্ন পর্ব কিভাবে সম্পন্ন করব তার একটা ছোটখাটো খসড়া বানিয়ে ফেলেছি।
অনেকের কাছে হাস্যকর মনে হতে পারে, তাতে আমার কিছুই করার নেই। হাজার হলেও আমার বিয়ে আমি যা করব সেটাই হবে।
**দাউয়াত কার্ড ও গিফট পর্ব:
আমার বিয়েতে দাউয়াতের স্টাইল টা একটু অন্য রকম করব ভাবেছি।
বিয়েতে তো সবাই গিফট যার যার ইচ্ছেমত আনে, আমার বিয়েতে আমি চেয়ে নিব কার কাছে কি গিফট নিব।
বিয়ের কার্ডে উপহারের পরিমান টা উল্লেখ করে দিব।
কারো কাছে চাইব দুই কারো কাছে বা এক, না না টাকা পয়সা না পথশিশু।
প্ল্যানটা এরকম:
আমার বিয়েতে যেই নিমন্ত্রিত হবে তাকে সাথে করে নূন্যতম একজন পথশিশু সাথে আনতে হবে। যদি তাদের ছিন্ন ভিন্ন জরাজীর্ণ পোষাকে আনতে আপনার ইতস্তত লাগে তাহলে চলে যান নিউ-মার্কেট। বিশ্বাস করুন মাত্র ৫০০ টাকা খরচ করলেই একটা বাচ্চার ফুল ড্রেস(শার্ট/গেঞ্জি, প্যান্ট, জুতো) কেনা সম্ভব। আমার জন্য হাজার টাকা খরচ করে গিফট কেনার চেয়ে এটা অনেক সহজ আর সাশ্রয়ী!
**রান্নাবান্না খাউয়া পর্ব:
বিয়ে বাড়িতে অহরহ দেখে যায় নয় মাসের অন্তঃস্বত্তা বধুর পেটের মত ভুঁড়িওয়ালা মানুষগুলো রান চিবুচ্ছে আর হাড্ডিসার কংকাল সদৃশ বাচ্চা থেকে বুড়ো মানুষগুলো হাপিত্তেস করে বসে আছে সেই চিবুনো হাড় টি কখন ছুড়ে আসবে তাদের দিকে আর সেটিকে চেটেই ক্ষুধা মিটাবে।
আমার বিয়েতে সিস্টেম টা হবে উল্টো, না না Aristocratic দের হাড় খেতে হবে না। সবাই একি খাবার খাবে এটাই বুঝিয়েছি এবং ভিক্ষুক হিসেবে না নিমন্ত্রিত অতিথি হিসেবেই।
প্যান এটুকুই, জানি এটুকু করতেই মাথার ঘাম পায়ের তলায় চলে যাবে, আলোচনা সমালোচনা সবি চলবে, তাতে আমার কি, আমি আমার মতই। সবাই দুয়া কইরেন। আর আগেই যেন মাইন্ড সেট করে ফেলেন না শালা এমন দাউয়াত পাইলে যামুই না।
হাসানুল হক মৃদুল
বিয়ে নিয়ে মানুষের স্বপ্নে-দু:স্বপ্নের অন্ত নেই। অমুক করব তমুক করব ইত্যাদি। আমারো তার ব্যতিক্রম না। বিভিন্ন পর্ব কিভাবে সম্পন্ন করব তার একটা ছোটখাটো খসড়া বানিয়ে ফেলেছি।
অনেকের কাছে হাস্যকর মনে হতে পারে, তাতে আমার কিছুই করার নেই। হাজার হলেও আমার বিয়ে আমি যা করব সেটাই হবে।
**দাউয়াত কার্ড ও গিফট পর্ব:
আমার বিয়েতে দাউয়াতের স্টাইল টা একটু অন্য রকম করব ভাবেছি।
বিয়েতে তো সবাই গিফট যার যার ইচ্ছেমত আনে, আমার বিয়েতে আমি চেয়ে নিব কার কাছে কি গিফট নিব।
বিয়ের কার্ডে উপহারের পরিমান টা উল্লেখ করে দিব।
কারো কাছে চাইব দুই কারো কাছে বা এক, না না টাকা পয়সা না পথশিশু।
প্ল্যানটা এরকম:
আমার বিয়েতে যেই নিমন্ত্রিত হবে তাকে সাথে করে নূন্যতম একজন পথশিশু সাথে আনতে হবে। যদি তাদের ছিন্ন ভিন্ন জরাজীর্ণ পোষাকে আনতে আপনার ইতস্তত লাগে তাহলে চলে যান নিউ-মার্কেট। বিশ্বাস করুন মাত্র ৫০০ টাকা খরচ করলেই একটা বাচ্চার ফুল ড্রেস(শার্ট/গেঞ্জি, প্যান্ট, জুতো) কেনা সম্ভব। আমার জন্য হাজার টাকা খরচ করে গিফট কেনার চেয়ে এটা অনেক সহজ আর সাশ্রয়ী!
**রান্নাবান্না খাউয়া পর্ব:
বিয়ে বাড়িতে অহরহ দেখে যায় নয় মাসের অন্তঃস্বত্তা বধুর পেটের মত ভুঁড়িওয়ালা মানুষগুলো রান চিবুচ্ছে আর হাড্ডিসার কংকাল সদৃশ বাচ্চা থেকে বুড়ো মানুষগুলো হাপিত্তেস করে বসে আছে সেই চিবুনো হাড় টি কখন ছুড়ে আসবে তাদের দিকে আর সেটিকে চেটেই ক্ষুধা মিটাবে।
আমার বিয়েতে সিস্টেম টা হবে উল্টো, না না Aristocratic দের হাড় খেতে হবে না। সবাই একি খাবার খাবে এটাই বুঝিয়েছি এবং ভিক্ষুক হিসেবে না নিমন্ত্রিত অতিথি হিসেবেই।
প্যান এটুকুই, জানি এটুকু করতেই মাথার ঘাম পায়ের তলায় চলে যাবে, আলোচনা সমালোচনা সবি চলবে, তাতে আমার কি, আমি আমার মতই। সবাই দুয়া কইরেন। আর আগেই যেন মাইন্ড সেট করে ফেলেন না শালা এমন দাউয়াত পাইলে যামুই না।
No comments