বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম উত্তরা গণভবন। এটি নাটোর শহর থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটি এককালের দিঘাপতিয়া মহারাজাদের বাসস্থান। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর দিঘাপতিয়ার শেষ রাজা দেশত্যাগ করে চলে যান। ১৯৬৫ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার রাজবাড়িটি অধিগ্রহণ করে। ১৯৬৭ সালে এটি তৎকালীন গভর্নর হাউসে রূপান্তরিত হয়। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা দেন। তিনি ১৯৭২ সালে এই ভবনের মূল প্রাসাদের ভেতর মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। তখন থেকে প্রায় সাড়ে ৪১ একর জায়গাজুড়ে পরিখা ও উঁচু প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি ‘উত্তরা গণভবনের’ প্রকৃত মর্যাদা লাভ করে। বুধবার ছবিগুলো তুলেছেন তৌহিদী হাসান
উত্তরা গণভবনে প্রবেশের মূল ফটক।
উত্তরা গণভবনের বাগানে শ্বেতপাথরে তৈরি মা-শিশুর ভাস্কর্য।
উত্তরা গণভবনের ভেতরের চিত্র।
প্রথমআলো
No comments