আমাদের দেশে ট্রাফিক আইন আছে!! অসাধারন। কিন্তু প্রয়োগ তো কোনদিন দেখলাম না!!!
মটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ মোতাবেক ট্রাফিক আইন অমান্য করিলে কি কি শাস্তি ও জরিমানা:
ধারা-১৩৭ মোতাবেক যদি কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী চালায়,গাড়ীতে মেটালিক নাম্বার প্লেট ব্যবহার করে,ট্যাক্স টোকেনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়,নাম্বার প্লেট অস্পষ্ট,বাম্পার দ্বারা নাম্বার প্লেট আবৃত থাকে এবং রং পার্কিং করে; তাহলে উক্ত দ্বারা মোতাবেক ড্রাইভার বা মালিকের ২০০/-টাকা জরিমানা হবে।
ধারা-১৩৯ এ ধারায় বলা হয়েছে যে, কোন গাড়ীতে হাইড্রোলিক হর্ণ সংযোজিত পাওয়া গেল-উক্ত দ্বারা মোতাবেক ১০০/-টাকা জরিমানা করা হবে।
ধারা-১৪০ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,নিষিদ্ধ স্থানে হর্ণ বাজাইলে,ট্রাফিক নির্দেশাবলী অমান্য করিলে,বাঁধা সৃষ্টি ও তথ্য প্রদানে অস্বীকৃতি জানাইলে,ট্রাফিক সংকেত অমান্য করিলে, ওয়ান-ওয়ে অমান্য করিলে,নিষিদ্ধ ইউটার্ণ করিলে,নিষিদ্ধ সময়ে যানবাহন চলাচল করিলে-উক্ত দ্বারা মোতাবেক ২৫০/-টাকা জরিমানা করা হবে।
ধারা-১৪২ এ ধারায় বলা হয়েছে আইনানুগ সর্ব্বোচ্চ গতিসীমা লংগন করিলে-জরিমানা হবে ৩০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৪৬ এ ধারায় বলা হয়েছে যে, দূর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধ করিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৪৯ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,যানবাহনের হেড লাইট,ব্যাক লাইট,ইন্ডিকেটর, ব্রেক লাইট,লুকিং গ্লাস,রিয়ার মিরর (পেছনে দেখার আয়না),ওয়াইপার না থাকিলে বা ক্রটিযুক্ত থাকিলে,যানবাহলে আনসেইফ লোডিং থাকিলে,মটর সাইকেলে ২ জনের অধিক আরহন করিলে,চালকের পাশে বা ছাদে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করিলে,হেলমেট ব্যবহার না করিলে-জরিমানা হবে ৩০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫০ যে সকল যানবাহন হইতে স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর এমন ধোয়া বাহির হইলে-জরিমানা হবে ২০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫১ অস্বচ্ছ, রঙ্গীন, কালো গ্লাস ব্যবহার করিলে,ট্রিনটেড পেপার ব্যবহার করিলে,ফিটনেস সার্টিফিকেটের সহিত গাড়ীর রংয়ের মিল না থাকিলে, গাড়ীর টায়ার পরিবর্তন করিলে,সরকার নির্ধারিত রং ব্যতিত অন্যকোন রং ব্যবহার করিলে,বিআরটিএর অনুমতি ছাড়া গাড়ীর রং পরিবর্তন করিলে ও মালিকানা পরিবর্তন না করিলে-জরিমানা হবে ১,২৫০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫২ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট,ফিট নেস সার্টিফিকেট, রুট পারমিট (যে সকল যানবাহনের ক্ষেত্রে প্রযোজন্য) না থাকিলে, ফিটনেস সার্টিফিকেট অথবা রুট পারমিটের মেয়াদ শেষ হইলে,রুট পারমিটের শর্ত অমান্য করিলে, সিএনজি চালিত অটোরিকসা, ট্যাক্সিক্যাব এর চালক গন্তব্যস্থলে যাত্রী বহনে অস্বীকার করিলে,অনটেষ্ট, এপ্লাইড রেজিষ্টেশন(এ এফ আর),ড্রাইবার ব্যতিত আট আসন বিশিষ্ট গাড়ীর রুট পারটিম না থাকিলে, গ্যারেজ নাম্বার দিয়ে গাড়ী চালাইলে-এ ধরণের প্রতিটি অপরাধের জন্য পৃথক পৃথক ভাবে ৭০০/-টাকা মাত্র জরিমানা করার বিধান আছে এবং হয়ে থাকে।
ধারা-১৫৩ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,লাইসেন্স ব্যতিত কিংবা প্রবিধান লংঘণ পূর্বক গাড়ীতে এজেন্ট বা ক্যানভাসার নিয়োজিত থাকিলে-জরিমানা হবে ১৫০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৪ যানবাহনের ওজন, মালসহ ওজন, নির্ধারিত ওজনের চেয়ে অতিরিক্ত থাকিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৫ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট না থাকিলে, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেটে মেয়াদ শেষ হইলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৬ মটরযান কিংবা আইনানুগ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত সংশ্লিষ্ট মটরগাড়ী চালাইয়া বাহিলে নিয়া গেলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৭ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ী দাঁড় করাইয়া অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, নষ্ট গাড়ী মেরামত করত: অন্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, যাত্রী উঠানামা করাইয়া রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিলে,রং পার্কিং করিয়া রাস্তায়/ ফুটপাতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিলে-জরিমানা হবে ২৫০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৮ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ীর স্পীড গভর্ণর সীল না থাকিলে, সিএনজি চালিত অটোরিকসা এবং ট্যাক্সিক্যাবের মিটার সেলের উপর অন্যায় হস্তক্ষেপ করিলে অর্থাৎ ঘষামাঝা ও টেম্পারিং করিলে-জরিমানা হবে ২৫০/-টাকা মাত্র ।
তাছাড়া লেন অমান্য অথবা লালবাতির সংকেত অমান্য করিলে ৫০০/ -টাকা জরিমানা ছাড়াও ধারা-১৩৭, ১৩৯, ১৫০ ব্যাতিত অন্যান্য সকল ধারা মোতাবেক দায়িত্বপালনকারী হলুদ জ্যাকেট পরিদেয় সার্জেন্টগণ (সেয়েরা ইকো, চেকপোষ্ট এবং ইনফোসমেন্ট পেট্রোল কারে দায়িত্ব পালনকারী সার্জেন্ট) কর্তৃক দায়েরকৃত মামলার ক্ষেত্রে জরিমানার পরিমান উপরে বর্ণিত ধারায় প্রত্যেকটিতে দ্বিগুনহারে বৃদ্ধি পাবে।"
সংগৃহীত

ধারা-১৩৯ এ ধারায় বলা হয়েছে যে, কোন গাড়ীতে হাইড্রোলিক হর্ণ সংযোজিত পাওয়া গেল-উক্ত দ্বারা মোতাবেক ১০০/-টাকা জরিমানা করা হবে।
ধারা-১৪০ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,নিষিদ্ধ স্থানে হর্ণ বাজাইলে,ট্রাফিক
ধারা-১৪২ এ ধারায় বলা হয়েছে আইনানুগ সর্ব্বোচ্চ গতিসীমা লংগন করিলে-জরিমানা হবে ৩০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৪৬ এ ধারায় বলা হয়েছে যে, দূর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধ করিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৪৯ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,যানবাহনের হেড লাইট,ব্যাক লাইট,ইন্ডিকেটর,
ধারা-১৫০ যে সকল যানবাহন হইতে স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর এমন ধোয়া বাহির হইলে-জরিমানা হবে ২০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫১ অস্বচ্ছ, রঙ্গীন, কালো গ্লাস ব্যবহার করিলে,ট্রিনটেড পেপার ব্যবহার করিলে,ফিটনেস সার্টিফিকেটের সহিত গাড়ীর রংয়ের মিল না থাকিলে, গাড়ীর টায়ার পরিবর্তন করিলে,সরকার নির্ধারিত রং ব্যতিত অন্যকোন রং ব্যবহার করিলে,বিআরটিএর অনুমতি ছাড়া গাড়ীর রং পরিবর্তন করিলে ও মালিকানা পরিবর্তন না করিলে-জরিমানা হবে ১,২৫০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫২ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,রেজিষ্ট্রেশন
ধারা-১৫৩ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,লাইসেন্স ব্যতিত কিংবা প্রবিধান লংঘণ পূর্বক গাড়ীতে এজেন্ট বা ক্যানভাসার নিয়োজিত থাকিলে-জরিমানা হবে ১৫০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৪ যানবাহনের ওজন, মালসহ ওজন, নির্ধারিত ওজনের চেয়ে অতিরিক্ত থাকিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৫ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট না থাকিলে, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেটে মেয়াদ শেষ হইলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৬ মটরযান কিংবা আইনানুগ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত সংশ্লিষ্ট মটরগাড়ী চালাইয়া বাহিলে নিয়া গেলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।
ধারা-১৫৭ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ী দাঁড় করাইয়া অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, নষ্ট গাড়ী মেরামত করত: অন্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, যাত্রী উঠানামা করাইয়া রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিলে,রং পার্কিং করিয়া রাস্তায়/
ধারা-১৫৮ এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ীর স্পীড গভর্ণর সীল না থাকিলে, সিএনজি চালিত অটোরিকসা এবং ট্যাক্সিক্যাবের
তাছাড়া লেন অমান্য অথবা লালবাতির সংকেত অমান্য করিলে ৫০০/
সংগৃহীত
No comments